আন্তর্জাতিক বাজারে অপরিশোধিত তেলের দাম বেড়েছে। তেল শোধনকারী সংস্থাগুলিকে আরও বেশি ডলার খরচ করে বিদেশ থেকে কিনতে হচ্ছে তেল। তার ওপরে বিদেশী তহবিলও ভারতে বিনিয়োগে সাহস পাচ্ছে না। ডলারের বর্ধিত চাহিদা আর বিদেশী বিনিয়োগে ঘাটতি, এই দুই কারণে হু হু করে পড়ছে টাকার দাম। তার প্রভাব পড়ছে শেয়ার বাজারে।
বৃহস্পতিবার টাকার দাম পড়েছে ২৩ পয়সা। এখন এক ডলারের দাম ৭০.৮২ টাকা। বুধবার বাজার বন্ধের সময় ডলারের তুলনায় টাকার দাম ছিল ৭০.৫৯ টাকা। বৃহস্পতিবার বাজার খোলার সময় টাকার দাম সামান্য বেড়ে দাঁড়িয়েছিল ৭০. ৫৭ টাকা। কিন্তু খুব শীঘ্রই কমে ৭০.৮২ টাকায় দাঁড়ায়।
এদিন বাজার খোলার পরেই সেনসেক্স সূচক ৩২.৫৫ পয়েন্ট পড়ে ৩৮,৬৯০.৩৮ পয়েন্টে স্থির হয়। নিফটি ১১.৩০ পয়েন্ট পড়ে ১১,৬৮০.৬০ পয়েন্টে দাঁড়ায়। সাধারণভাবে এদিন এশিয়ার সব বাজারেই শেয়ারের দর কমেছে। কিন্তু আমেরিকার সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ নিয়ে উত্তেজনা হ্রাস পাওয়ায় চিনের বাজার রয়েছে স্থিতিশীল।
Be the first to comment