পাখিদের স্বর্গরাজ্য মঙ্গলজোড়ি
ব্রততী ঘোষ : ওড়িশার রাজধানী ভুবনেশ্বর থেকে বেরহামপুরের দিকে যেতে ৬০ কিমি গেলে টাঙ্গি নামের একটি অখ্যাত জনপদের বিখ্যাত গ্রামের নাম মঙ্গলজোড়ি। আমজনতার কাছে নামটি অপরিচিত হলেও পক্ষীপ্রেমীদের কাছে ওটা স্বর্গরাজ্য। মঙ্গলজোড়ি আসলে চিলকা হ্রদের উত্তর প্রান্তে একটা ঘাস ও জলাজমি সমন্বিত লেগুন। এখানকার জলাজমি, বিভিন্ন খালের মধ্যে দিয়ে আসা চিলকার মিষ্টি জল আর ঘাস-জঙ্গল প্রচুর দেশি-বিদেশি এবং পরিযায়ী পাখিদের বাসস্থানের জন্য আদর্শ করে তুলেছে।… বিস্তারিত
চলুন, দীপাবলির ছুটিতে কোথাও ঘুরে আসি
দীপাবলির ছুটি তো সামনেই। পুজোয় যাঁদের কোথাও বাইরে যাওয়া হয়নি, তাঁরা হয়ত অনেকেই প্ল্যান করে রেখেছেন এই সময়টা কোথাও ঘুরে আসার। আর যাঁরা এখনও ভাবেননি, তাঁরাও নিশ্চয় ভাবছেন, কাজের ব্যস্ততার মাঝে এই ছুটিতে কোথাও ঘুরে এলে ভালো হয়। কিন্তু ভাবলেই তো হয় না। কোথায় যাবেন সেই পরিকল্পনা নিশ্চয়ই করছেন। চলুন দেখে নেওয়া যাক এই কটা দিন কোথায় গিয়ে কাজের ব্যস্ততা ভুলে মনটাকে শুধুই ছুটির মেজাতে ভরিয়ে তোলা যায়।… বিস্তারিত
পাহাড়ঘেরা নীল-সবুজের ক্যানভাস
ব্রততী ঘোষ : লাটাগুড়ি থেকে ৩২ কিলোমিটার দূরে ভারত-ভুটানের সীমান্তরেখা। ভুটান পাহাড়ঘেরা চারিদিকের সবুজ সমারোহের মাঝে একটুকরো লাল ঝামেলা। জায়গাটির নাম লাল ঝামেলা হলেও এমন শান্ত, স্নিগ্ধ, নিরুপদ্রব জায়গা এখন ডোডো পাখির মতই অদৃশ্য। জায়গাটির মুখ্য আকর্ষণ এখানকার প্রকৃতি। ভারত ও ভুটানের মাটিকে ছুঁয়ে থাকা ঝুলন্ত ব্রিজ, নিচে বহতা ডায়না নদী। নদীর ওপ্রান্তে ভুটান পাহাড়। ঝুলন্ত ব্রিজের মাঝখানে দাঁড়ালে ঘন নীল-সবুজের ক্যানভাসে জগৎ ভুলে থাকা যায়। ডায়না নদীর গর্জনের অনুরণন শোনা যায় কলকাতা ফিরেও। সেখানে দাঁড়িয়ে সূর্য ডোবার পালা দেখে প্রশ্ন জাগে—এ কোন দেশের সূর্যাস্ত আমার দেশের নাকি প্রবাসের?… বিস্তারিত