বেহালার পুষ্পশ্রী আবাসন তৈরি হয়েছিল ১৯৮৫ সালে রাজ্য আবাসন দপ্তরের উদ্যোগে। এই সময় থেকেই বেহালায় আবাসনের চাহিদা ক্রমশ বাড়ছিলো। তৎকালীন সরকার ৮ বিঘা ১১ কাটা জায়গার উপর এই পুষ্পশ্রী আবাসনে ১২টি ব্লকে ১৯২টি ছোট বড় মিলিয়ে ফ্ল্যাট তৈরি করে। তা মালিকানা ভিত্তিতে পরবর্তীকালে ফ্ল্যাট মালিকদের দেওয়া হয়। তখন আস্তে আস্তে শহর কলকাতা ছাড়িয়ে দক্ষিণ ২৪ পরগনার অন্তর্গত এই এলাকার উন্নয়নের কাজ চলছিলো। পরবর্তীকালে এই এলাকাগুলো কলকাতা পুরসভার অন্তর্ভুক্ত হয় কিন্তু কলকাতা পুরসভার অন্তর্ভুক্ত হলেও পুর পরিষেবার জল সরবরাহ থেকে বঞ্চিত ছিলেন আবাসিকরা। পেতেন না পুর পরিষেবার জলও। তাই এই আবাসনের বাসিন্দাদের দীর্ঘদিনের দাবি ছিল একটি ওয়াটার রিজারর্ভার। দীর্ঘদিন পর এলাকার বিধায়ক পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের বিধায়ক উন্নয়ন প্রকল্পের টাকায় সেই কাজ বাস্তবায়িত হলো।
আর এমন মহান উদ্যোগের জন্য স্থানীয় বিধায়ক তথা রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে কৃতজ্ঞতা জানালেন আবাসনের চেয়ারম্যান প্রদীপ কুমার চক্রবর্তী। এই ওয়াটার রিজার্ভার এর ফলে ১৯২টি ফ্ল্যাটের পাশাপাশি এই আবাসনে প্রায় দু’হাজার আবাসিক উপকৃত হবেন। রবিবার আবাসনের সদস্যদের দাবিতে রিজারর্ভারটির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করলেন স্থানীয় বিধায়ক তথা রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়। পাশাপাশি এদিন আবাসন কমপ্লেক্স-এর মধ্যেই স্বামী বিবেকানন্দের আবক্ষ মূর্তি উন্মোচন করলেন তিনি। দীর্ঘদিনের দাবি পূরণে স্বভাবতই খুশি পুষ্পশ্রী আবাসনের আবাসিকরা।
এদিন উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়ে কী বললেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়?
শুনুন!
কী বললেন আবাসনের চেয়ারম্যান প্রদীপ কুমার চক্রবর্তী?
শুনুন!
Be the first to comment